বিডিমেট্রোনিউজ ডেস্ক ॥ নীলফামারীর ডিমলা, ডোমার ও জলঢাকা উপজেলায় কালবৈশাখীর তাণ্ডবে ৮ জন মারা গেছেন। আহত হয়েছেন কমপক্ষে ৪০ জন। এছাড়া ঝড়ে রাস্তাঘাটে গাছ ভেঙে পড়ায় বিদ্যুৎ ও যোগযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
নিহতরা হলেন-ডোমার উপজেলার ভোগডাবুড়ি গ্রামের গৃহবধূ খোদেজা বেগম (৪০), গোমনাতী গ্রামের আব্দুল গনি (৪০) কেকতিবাড়ী ইউনিয়নের আফিজার রহমান (৪০), খানপাড়া গ্রামের জমিরুল ইসলাম (১২), জলঢাকা উপজেলার পূর্ব শিমুলবাড়ি গ্রামের আশিকুর রহমান (২২), ধর্মপাল খুচিমাদা গ্রামের গৃহবধূ সুমাইয়া আক্তার (২৮) ও তার তিন মাসের শিশু কন্যা পরীমনি এবং ডিমলা উপজেলার নাউতারা ইউনিয়নের সাতজান গ্রামের জতিন্দ্রনাথ (৬৫)। ঝড়ে ফসল নষ্ট হয়ে যাওয়ায় তা দেখে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান জতিন্দ্রনাথ।
শুক্রবার দুপুরে নীলফামারীর জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বৃহস্পতিবার রাতে আধা ঘণ্টাব্যাপী এই ঝড়ে অসংখ্য ঘরবাড়ি, গাছপালা ও বিদ্যুতের খুটি উপড়ে পড়েছে।
শুক্রবার সকালে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীম জলঢাকা, ডেমার ও ডিমলা উপজেলার ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শন করেন এবং নিহতদের বাড়িতে গিয়ে খোঁজখবর নেন।