বিডিমেট্রোনিউজ ডেস্ক ॥ ২৯ মার্চ ভোটের দিন রেখে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন; ঢাকার মত বন্দরনগরীতেও সব কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হবে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)।
একই দিনে হবে বগুড়া-১ ও যশোর-৬ সংসদীয় আসনের উপ-নির্বাচন, তবে ভোটগ্রহণ হবে আগের মতই ব্যালট পেপারে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদার সভাপতিত্বে রোববার কমিশন সভায় এই তিন নির্বাচনের তারিখ চূড়ান্ত করা হয়। পরে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিব মো. আলমগীর এ তফসিল ঘোষণা করেন।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, আগ্রহী প্রার্থীরা ২৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মনোনয়নপত্র দাখিল করতে পারবেন। ১ মার্চ বাছাইয়ের পর ২ থেকে ৪ মার্চ আপিল করা যাবে এবং নিষ্পত্তি হবে ৫-৭ মার্চ। ৮ মার্চ পর্যন্ত প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা যাবে। ৯ মার্চ প্রতীক বরাদ্দের পর শুরু হবে আনুষ্ঠানিক প্রচার।
সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভোট হবে এসব নির্বাচনে।
চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করবেন চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান।
২০১৫ সালে ঢাকার দুই সিটির সঙ্গে নির্বাচন হলেও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের নতুন পর্ষদের দায়িত্ব পালন পরে শুরু হয়েছিল। সেজন্য ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি থেকে ১৮০ দিন গণনা শুরু হয়। চট্টগ্রাম সিটির মেয়াদ শেষ হবে ২০২০ সালের জুলাইয়ে।
গত ১৮ জানুয়ারি সংসদ সদস্য আব্দুল মান্নানের মৃত্যুতে বগুড়া-১ এবং ২১ জানুয়ারি সংসদ সদস্য ও সাবেক জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেকের মৃত্যুতে যশোর-৬ আসন ফাঁকা হয়।
বগুড়া ও যশোর উপ নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের।