আমি একজন ডাক্তার হিসেবে “হাই ফ্লো অক্সিজেন ন্যাসাল কেনুলা” হাসপাতালে দান করার জন্য একটি আবেদন জানিয়েছিলাম সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। অনেকে সাড়া দিচ্ছেন।
আমাদের দেশে প্রায় তিনশত মেডিকেল সোসাইটিসহ বড় বড় ইন্ডাস্ট্রিয়ালও রয়েছেন,যাদের অনেকেরই যথেষ্ট ফান্ড আছে।
যেমন- দেশের বড় বড় ব্যবসায়ী ইচ্ছে করলেই তারা এ বিষয়ে নজর দিতে পারতেন, কিন্ত তারা তা দেননি! অনেক বড় নামিদামী কোম্পানী খুলেছেন ঠিকই,কিন্ত জীবনের শেষ প্রান্তে এসে নিজের জীবন বাঁচাতে ওই সুবিধা বা সাপোর্ট তারা পেয়ে যাননি বা পাননি! যা ইতিহাস হয়েই থাকবে।তাই আসুন সময় থাকতে দেশের সামর্থবানরা স্বাস্থ্যখাতে কিছু করে যাই।
আমিও আমার জায়গা থেকে করছি।যাতে করে আগামী প্রজন্ম আর এভাবে ঝরে পড়ে না যায়। এখন নিজেও বাঁচি, অন্যকেও বাঁচাতে সাহায্য করি।
আমাদের এ করোনার ক্লান্তিলগ্নে আর দেরী না করে এগিয়ে আসি সবাই মানবতার তরে।আপনারা এই টাকা থেকে হাই ফ্লো অক্সিজেন ন্যাসাল কেনুলা কিনে হাসপাতালে দান করুন। আপনার দেয়া একটি “হাই ফ্লো অক্সিজেন ন্যাসাল কেনুলা” কতজন মানুষের যে প্রাণ বাঁচাবে তা চিন্তা করে দেখেছেন?
ভালো খবর হলো ইতিমধ্যে কয়েকজন চিকিৎসক এবং কয়েকটি মেডিকেল সোসাইটি হাই ফ্লো অক্সিজেন ন্যাসাল কেনুলা দান করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ।
তাই আপনিও কিনে আপনার পছন্দমত হাসপাতালে দিয়ে দেন । মানবতার পাশে দাঁড়ান, জীবন বাঁচান। ঘরেই থাকুন, সুস্হ্য থাকুন।
অধ্যাপক ডা: মো: গোলাম মোস্তফা
অধ্যাপক হিস্টোপ্যাথলজী (অবঃ)
জাতীয় ক্যান্সার গবেষনা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল ঢাকা ও
চীফ কনসালটেন্ট প্যাথলজী।
চেম্বারঃ প্রতিষ্ঠাতা “আনোয়ারা মেডিকেল সাভির্সেস, ধানমন্ডি, ঢাকা ।
০১৭১৫৩৫৩৯১৩, ০১৯৭১৫৩৪৩১৬
–এম.এ লিটন