ক্রিসমাসে মন মাতানো ১০ গান

বিডিমেট্রোনিউজ ডেস্ক ॥ করোনাকালেও মুখে মুখে ফিরছে কিছু ক্রিসমাসের গান৷ সবচেয়ে জনপ্রিয় ১০টি গানের কথা…

‘অল আই ওয়ান্ট ফর ক্রিসমাস ইজ ইউ’

২৪ বছর আগের এই গান ২০১৭ সাল পর্যন্ত শুধু রয়্যালটি থেকেই আয় করেছিল ছয় কোটি ডলার (চার কোটি ৯০ লাখ ইউরো)৷ এ বছর যুক্তরাষ্ট্রের বিলবোর্ড চার্টের শীর্ষে উঠেছে৷ জার্মানিতে গতবারই সবার ওপরে ছিল মারায়া ক্যারির এই গান৷ সেই স্থান ধরে রেখেছে এবারও৷

‘লাস্ট ক্রিসমাস’

‘হোয়াম!’-এর এই গানটি বাজারে এসেছিল ১৯৮৪ সালে৷ তবে ৩৬ বছর আগের এ গান একুশ শতকে বড় দিনের মৌসুমে সবচেয়ে বেশি শোনা গানের মর্যাদা পেয়েছে গত কয়েকবছরে৷ এ বছর জার্মানিতে ‘লাস্ট ক্রিসমাস’ রয়েছে দুই নম্বরে৷

‘ওয়ান্ডারফুল ড্রিম’

এই গানের শিল্পী মেলানি থর্নটন ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন জার্মানিতেই৷ ২০০১ সালে এক বিমান দুর্ঘটনায় মারা যান তিনি৷ মৃত্যুর দু’ দিন পর রিলিজ হওয়া গানটি জার্মানিতে বরাবরই বেশ জনপ্রিয়৷ বড় দিনের উৎসবের এই গান এখন তৃতীয় স্থানে৷

‘ড্রাইভিং হোম ফর ক্রিসমাস’

এবারের ক্রিসমাসে যারা বাড়িতে যেতে পারবেন না তাদের নিশ্চয়ই ব্রিটিশ গায়ক ক্রিস রেয়ার কণ্ঠে এই গান শুনে মন খারাপ হবে৷ রেয়া গানটি প্রথম গেয়েছিলেন ১৯৮৬ সালে৷ জনপ্রিয়তা কমলে কি আর জার্মান চার্টে এ মুহূর্তে চার নম্বরে থাকতো?

‘মেরি ক্রিসমাস এভ্রিওয়ান’

জিঙ্গেল বেলস আর স্যাক্সোফোনের সঙ্গে শ্যাকিন স্টিভেন্স-এর এই গানও আছে সেরা পাঁচে৷ গানটি ১৯৮৫ সালে প্রথম গেয়েছিলেন শ্যাকি’জ৷

‘ইট’স বিগিনিং টু লুক আ লট লাইক ক্রিসমাস’

গানটি ১৯৫০ সালের৷ সে আমলে পেরি কর্নো আর বিং কসবির কণ্ঠে এটি ক্লাসিক গানের মর্যাদা পায়৷ তবে জার্মানিতে এখন চলছে ক্যানাডার শিল্পী মাইকেল বাবল-এর ভার্শন৷

ওয়ান্ডারফুল ক্রিসমাসটাইম’

১৯৭৯ সালের এ গান পল ম্যাকার্টনির প্রথম সলো হিট৷ ম্যাকার্টনি তখন সবে ‘উইংস’ ব্যান্ড গড়েছেন৷ গানটি এখনো বড় দিনের উৎসবে জার্মানদের মন মাতায়৷

‘হ্যাপি ক্রিসমাস (ওয়ার ইজ ওভার)’

স্ত্রী ইয়োকো ওনোকে নিয়ে হার্লেম কমিউনিটি কয়ারের সঙ্গে ১৯৭১ সালে প্রথম গেয়েছিলেন জন লেনন৷ তবে জার্মানিতে এটি গত কয়েক বছরে বেশি জনপ্রিয় হয়েছে৷

‘সান্টা টেল মি’

আরিয়ানা গ্রান্ডের এই গানে ক্রিসমাসের সঙ্গে রোমান্সের কথাও আছে৷ এ মুহূর্তে জার্মানিতে আছে স্পটিফাই-এর টপ টেনে৷

ইন ডেয়ার ভাইনাখ্টসব্যাকারাই’

গানের বিষয় ক্রিসমাসের সময় কুকিজ ‘বেক’ করা৷ জার্মান শিল্পী রল্ফ সুকোভস্কির এই গানটিও এখন অনেকের মুখে মুখে ফিরছে৷

Print Friendly, PDF & Email

Related Posts