চেষ্ট এন্ড হার্ট এসোসিয়েশনের বার্ষিক সভা ও যক্ষা দিবস পালন

বিডি মেট্রোনিউজ  দি চেষ্ট এন্ড হার্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ কর্তৃক আয়োজিত ৩৬ তম বার্ষিক সাধারন সভা ও বিশ্ব যক্ষা দিবস পালন  উপলক্ষে আজ ২৩ মার্চ  বিসিপিএস অডিটরিয়ামে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ‍

এতে প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাচিপের সভাপতি অধ্যাপক ডা. এম. ইকবাল আর্সলান, বিশেষ অতিথি ছিলেন অধ্যাপক ডা. মোঃ আব্দুল আজিজ, জয়েন্ট সেক্রেটারি-বিএমএ, অধ্যাপক ডা. রাশিদুল হাসান- পরিচালক এনআইডিসিএইচ,  ডা. বিশ্বাস আকতার হোসেন- প্রেসিডেন্ট শিক্ষক সমিতি এনআইডিসিএইচ, ডা. বশির আহম্মেদ-সেক্রেটারি জেনারেল শিক্ষক সমিতি এনআইডিসিএইচ, ডা. নাইমুল হক শাম্মি-সেক্রেটারি জেনারেল দি চেষ্ট এন্ড হার্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, ডা. মোঃ আবু রায়হান- জয়েন্ট সেক্রেটারি দি চেষ্ট এন্ড হার্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, ডা. কৃষ্ণ চন্দ্র গাংগুলী-ট্রেজারার।

সভাপত্বিত করেন অধ্যাপক ডা. মির্জা মোঃ হিরন-প্রেসিডেন্ট-দি চেষ্ট এন্ড হার্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ।

সম্মেলনে খ্যাতিনামা ছয়শত বক্ষব্যাধি চিকিৎসক উপস্থিত হয়ে দুই দিন ব্যাপি বিভিন্ন সেশনে ৩৬ তম বৈজ্ঞানিক অধিবেশনে বক্তব্য রেখেছেন ।

এবারের যক্ষা দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয়- ‘ঐক্যবদ্ধ হলে সবে, যক্ষা মুক্ত দেশ হবে।’ দেশে প্রায় ছয় লক্ষ যক্ষা রোগে আক্রান্ত, এ পর্যন্ত প্রায় তিন লক্ষ রোগীকে চিকিৎসা সেবা দেয়া সম্ভব হয়েছে।

বক্তারা বলেন, এক সময়ে যক্ষা মানেই ছিল রক্ষা নেই, বর্তমানে চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা জয় করেছে যক্ষাকে। যেতে হয়না বিদেশে। বিদেশি মানের উন্নত চিকিৎসা দেশেই দেয়া হচ্ছে। সরকার চিকিৎসাসেবা ব্যবস্থাকে আরো বেশি উন্নতি করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে নিরলস ভাবে। ধুমপান- তামাক, জরদা বিভিন্ন প্রকারের নেশা ইত্যাদি থেকে যুব-সমাজকে রক্ষা করতে পারলে যক্ষা ও বক্ষব্যাধি থেকে মুক্ত রাখা যেত দেশের আরো বেশ কিছু মানুষকে। এক সময়ে উন্নত ডায়াগনোসিস করার কোন মেশিন পত্র ছিল না। সব ধরনের পরিক্ষা নিরীক্ষা করার ব্যবস্থা দেশেই রয়েছে । সরকার স্বাস্থ্য সেবায় যে সফলতা এনে দিয়েছে তা বাংলাদেশের জন্য গৌরবের ব্যাপার।

Print Friendly, PDF & Email

Related Posts