কলেজছাত্রীর সাত টুকরা লাশ উদ্ধার, শিক্ষক গ্রেপ্তার

পলাশ ওই কলেজছাত্রীকে হত্যার কথা স্বীকার করেছে বলে দাবি পুলিশের। পলাশ পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জ উপজেলার বাসন্ডা গ্রামের প্রয়াত আবদুল লতিফ হাওলাদারের ছেলে ও বরগুনার ঘটবাড়িয়া আদর্শ কলেজের প্রভাষক।

ওসি শহিদ বলেন, মালার সঙ্গে কলেজশিক্ষক পলাশের সাত বছর আগে প্রেমের সম্পর্ক হয়। এর জেরে গত ২২ অক্টোবর পলাশ কলেজছাত্রীকে তার ভাগ্নি জামাই আইনজীবী মাঈনুল আহসান বিপ্লব তালুকদারের বাসায় বেড়াতে নিয়ে আসেন।মঙ্গলবার সকালে মাঈনুলের স্ত্রী তার ছেলেকে নিয়ে স্কুলে গেলে পলাশ ধারালো বটি দিয়ে মালাকে জবাই করে। পরে মালার লাশ সাত টুকরা দুটি ড্রামে ভরে বাড়িতে লুকিয়ে রাখে। পরে মাঈনুল বিষয়টি জেনে পুলিশে দেয়।

বিকালে ওই বাড়ি ড্রাম ভরতি সাত টুকরা লাশ উদ্ধার করে এবং পলাশকে আটক করা হয় বলে জানান তিনি।ওসি শহিদ আরও বলেন, কলেজশিক্ষক পলাশ প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে- মালা তাকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিল, তাই তাকে কৌশলে বেড়াতে এনে খুন করেছেন।

Print Friendly, PDF & Email

Related Posts