তাদের অভিযোগ, দুপুরের ওই ঘটনার পর সন্ধ্যায় হোস্টেল থেকে ওই ছাত্রীকে আবার ডেকে নিয়ে মধ্যরাত পর্যন্ত উপাধ্যক্ষের কক্ষে আটকে রেখে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়। তার শরীরে আঘাতের একাধিক চিহ্নও রয়েছে।
এ ঘটনার পর উপাধ্যক্ষ ‘কাউকে নির্যাতন বা মারধর করা হয়নি’ লেখা একটি কাগজে নির্যাতিতাসহ হোস্টেলের প্রথম বর্ষের ৪০ জন ছাত্রীর স্বাক্ষর নেন বলে তারা জানান।
ওই ছাত্রীকে নিজের কক্ষে আটকে রাখার কথা স্বীকার করলেও তাকে নির্যাতনের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন নার্সিং ইনস্টিটিউটের উপাধ্যক্ষ আসমা খাতুন।