কাকচিড়া বাজার কমিটির মাহবুব জানান, কাকচিড়া বাজার বড় জামে মসজিদের মুসুল্লিদের বাথরুম করার মত কোন জায়গা না থাকায় মসজিদের সামনের পূর্ব পার্শ্বের ব্যাবসায়ী মো. সালেহ হাজী তার দোকানের উত্তর পাশ দিয়ে ৩ ফিট জায়গা দান করেন। তার উত্তর পার্শ্বে রাহাদ গংদের জায়গা।
মুসুল্লিদের ঐ জায়গা দিয়ে চলাচলে বাঁধা দিলে স্থানীয় সংসদ সদস্যের মাধ্যমে উভয় পক্ষ মিমাংসার উদ্দ্যোগ নেন।
স্থানীয় ব্যাবসায়ীরা জানান সংসদ সদস্য, জেলা পরিষদ সদস্য মুক্তিযোদ্ধা জাহাঙ্গীর জোমাদ্দারকে শালিস বৈঠকের মাধ্যমে মিমাংসার দায়িত্ব দেন। উভয় পক্ষের মানিত শালিসগন ২০ সালের ৯ আগষ্ট তারিখে শালিস বৈঠকে সিন্ধান্ত নিয়ে রোয়েদাদনামা করেন। ঐ রোয়েদাদ নামায় মুসুল্লিদের চলাচলের ৩ ফিট জমি রেখে রাহাত গংদের দেয়াল করার সিন্ধান্ত নেয়া হলেও রাহাত গংরা চলাচলের রাস্তা বন্ধ করে পাকা দেয়াল করেন।
এব্যাপার রাহাতের সাথে কথা বলার চেষ্টা করেও তাকে ঘটনাস্থলে পাওয়া যায়নি। তবে রাহাতের ছোট ভাই রাব্বি জানান, মসজিদের আরও অনেক জমি বেদখল হয়ে আছে ঐ সকল জমি উদ্ধার করে বাথরুম করা হোক। ৩ ফিট জায়গা দিয়ে চলাচল করা সম্ভব নয়, তাছাড়া পিছনে আবাসিক এলাকা বাথরুম করার জায়গা নেই।
আইএস/বি