ব্যাপক উত্তাপ ছড়াচ্ছে সদ্যঃসমাপ্ত ডারবান টেস্ট ঘিরে মাঠ ও মাঠের বাইরে । বাংলাদেশের ২২০ রানে হারের ম্যাচে আম্পায়ারিং নিয়ে অভিযোগ উঠেছে। প্রতিবাদ করেছেন স্বয়ং সাকিব আল হাসানও। গতকাল চতুর্থ দিনের খেলা শেষে তামিম ইকবাল মাঠে গিয়ে আম্পায়ারদের রীতিমতো শাসিয়ে এসেছেন।
প্রোটিয়া ক্রিকেটাররা অব্যাহত স্লেজিং করলেও তাদের কিছুই বলেনি আম্পায়াররা। আজ ম্যাচ-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক মমিনুলও বললেন প্রোটিয়াদের স্লেজিংয়ের গল্প।
বাংলাদেশের এই দলটির অধিকাংশই তরুণ এবং অনভিজ্ঞ। সিনিয়র বলতে মুশফিকুর রহিম আর মমিনুল হক। তামিমের অভিযোগ ছিল, ২১ বছর বয়সী মাহমুদুলকেও গালাগাল করেছে প্রোটিয়ারা। আজ সংবাদ সম্মেলনে মমিনুল বলেন, ‘ক্রিকেট মাঠে স্লেজিং সব সময় হয়। স্লেজিং হবে, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু স্লেজিং যখন গালাগালির পর্যায়ে চলে যায়, এটা খুব খারাপ। আমার মনে হয়েছে, মাঝেমধ্যে ওরা গালাগালি করছিল, খুব বাজেভাবে। যেটা আম্পায়ার ওইভাবে খেয়াল করেননি। ‘
দুই আম্পায়ার মারিস এরাসমাস ও অ্যাড্রিয়ান হোল্ডস্টকের ভুল সিদ্ধান্তে ম্যাচজুড়েই ভুগতে হয়েছে বাংলাদেশকে। সাকিব আল হাসান তো নিরপেক্ষ আম্পয়ার নিয়োগের দাবি করেছেন।
মমিনুলও সেই দাবির সঙ্গে একমত, ‘আমার মনে হয়, আইসিসির উচিত, এটা নিয়ে চিন্তাভাবনা করা। নিরপেক্ষ আম্পায়ারিং আবার ফিরিয়ে আনা উচিত। কভিডের আগে যেমন ছিল তেমন। কভিডের কারণে মাঝে হয়নি। এখন তো কভিড নিয়ন্ত্রণে আছে। আবার নিরপেক্ষ আম্পায়ারিং ফিরিয়ে আনার উচিত। শুধু এই সিরিজে নয়, অনেক সিরিজেই এমন (ভুল আম্পায়ারিং) হয়েছে। ‘