ওর নাম লুলু। বাড়ী মনোহরদি নরসিংদী। এক সময় লুলু মিয়া মুসার দৈনিক পত্রিকায় রিপোর্টার ছিল। ওই সময় লুলুকে বঙ্গভবনে দেখা যেত। দৈনিক পত্রিকায় বঙ্গভবন থেকে লুলুর নামে কার্ড আসতো । ওই সময় রাষ্ট্রপতি ছিলেন প্রধান বিচারপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ। এর পর আব্দুর রহমান বিশ্বাস।
যাই হোক সে কি করতো তা নিয়ে কখনও ঘাটিনি। সংবাদ প্রচারের সময় টিভির পর্দায় বঙ্গভবনে বসা আছে লুলু সে দৃশ্য অনেকেই দেখেছেন। বিশেষ করে আমাদের নেতা কুদুস আফ্রাদ ভাইও লুলুর সর্ম্পকে কিছু হয়তো বলতে পারবেন।
লুলুর হাতে থাকতো একটা ব্যাগ। আর ওই ব্যাগে থাকতো অনেক কাগজ পত্র।
আজ (৩০ জানুয়ারি) দুপুরে লুলুকে দেখী ডিআরইউএর সামনে বসা। আমাকে দেখেই বললো ভাল আছেন? জবাব দিলাম হ্যা। আমাকে চিনতে পেরেছ? সঙ্গে সঙ্গেই জবাব দিল হ্যা রুপালীর হেলাল ভাই।
লুলুর কখনও স্মৃতির বিভ্রাট ঘটে কখনও সে ভাল থাকে। এখন ফুট পথেই থাকে লুলু। একা একা কথা বলে। কি বলে তা খেয়াল করে শুনিনি।
–ফেসবুক থেকে