স্বা গ ত ম হে কা র্তি ক
নির্গত শ্বাসের সাথে আমাদের প্রতি মুহূর্তের কর্মকে সময়
কর্মফলের দিকে নিয়ে যায় আমাদের অজান্তেই
বাটার ফ্লাই কার্যকরণের মত তা প্রতিটি জীবনে
প্রতিফলিত হয় এই হেমন্তের কার্তিকের মত –
অনর্থক অভিযোগ – এর জন্য উপনিষদ বেদ গীতা
জীন্দাবেস্তা গ্রন্থসাহেব বাইবেল অথবা কোরানের
সুরা বাকারার দইশ’আশি পরবর্তী আয়াত পড়া লাগেনা
যেখানে বলা মানুষের কর্মফলকেই তিনি হাত ভরে দেন –
প্রকৃতির স্বচ্ছতাকে অস্বচ্ছ করলেই রুষে ওঠে প্রকৃতি
গগনে বসন্ত বিহারে মত্ত যে কেউ পড়ে মাটিতে মুহূর্তে
পাখিদের খেলা থামেনা আর বাকি সব চলে ঠিকঠাক
সূর্যের আলো যেমন সূর্যের প্রোজ্জ্বলন কর্মফলও তাই –
হিমালয় আলপ্স আমাজান ভাগিরথি অলকনন্দা
কিছুই নয় অকারণ -জোনাকির জ্বলা নেভাও অর্থভরা
আকাশ ভরা তারার বাগান সাগর প্রনালি অরণ্য
অহেতুক কোন পাশা খেলা নয় কিছুই এ পৃথিবীতে –
সময় অতীত হয়ে প্রতি মুহূর্তেই জীবন্ত হয় তার স্বদেশে
গণনার সুবিধার্থে আমরা নানা নামে ডাকতে পারি সব
কিন্তু যার যার কর্মফল তাকে তাকেই ভোগ করতে হয়
এ পৃথিবীর এমনই বিধান – স্বাগতম হে হৈমন্তিক কার্তিক।।
১৬ অক্টোবর /২০১৭, ঢাকা