বিডিমেট্রোনিউজ ডেস্ক ॥ ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট (ই-পাসপোর্ট) পেতে মেশিন রিডেবল পাসপোর্টের (এমআরপি) মতো নিয়ম মেনে আবেদন করতে হবে। যদিও এ প্রক্রিয়ায় কিছুটা পার্থক্য রয়েছে।
আবেদন করার বিস্তারিত নিয়ম অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে দেয়া হয়েছে। ই-পাসপোর্টের ক্ষেত্রেও পুলিশ ভেরিফিকেশন প্রয়োজন হবে। তবে অতি জরুরি ক্ষেত্রে ই-পাসপোর্ট করার জন্য প্রি-পুলিশ ভেরিফিকেশন নিজ উদ্যোগে করে নিয়ে যেতে হবে।
৫ বছর মেয়াদি ৪৮ পৃষ্ঠার পাসপোর্টের জন্য সাধারণ (১৫ দিন) ফি সাড়ে ৩ হাজার টাকা, জরুরি (৭ দিন) সাড়ে ৫ হাজার টাকা এবং অতি জরুরি (২ দিন) সাড়ে ৭ হাজার টাকা। ১০ বছরের জন্য সাধারণ (১৫ দিন) ফি ৫ হাজার টাকা, জরুরি (৭ দিন) ৭ হাজার টাকা এবং অতি জরুরি (২ দিন) ৯ হাজার টাকা।
পাঁচ বছর মেয়াদি ৬৪ পৃষ্ঠার পাসপোর্টের সাধারণ (১৫ দিন) ফি সাড়ে ৫ হাজার টাকা, জরুরি (৭ দিন) সাড়ে ৭ হাজার টাকা এবং অতি জরুরি (২ দিন) সাড়ে ১০ হাজার টাকা। ১০ বছরের জন্য সাধারণ ফি (১৫ দিন) ৭ হাজার টাকা, জরুরি (৭ দিন) ৯ হাজার টাকা এবং অতি জরুরি (২ দিন) ১২ হাজার টাকা। সব ফি’র সঙ্গে ১৫ শতাংশ ভ্যাট যোগ হবে।
ই-পাসপোর্টের আবেদনপত্র জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) বা জন্মনিবন্ধন সনদ (বিআরসি) অনুযায়ী পূরণ করতে হবে। যেসব অপ্রাপ্তবয়স্ক (১৮ বছরের কম) আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নেই, তাদের পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নম্বর অবশ্যই উল্লেখ করতে হবে। ই-পাসপোর্টের পাশাপাশি এমআরপিও চালু থাকবে। তবে নতুন করে কাউকে এমআরপি দেয়া হবে না। পর্যায়ক্রমে সব এমআরপি তুলে নেয়া হবে।