বিডিমেট্রোনিউজ ডেস্ক ॥ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যায় সরাসরি অংশগ্রহণের দায়ে আত্মস্বীকৃত খুনি ও মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামি ক্যাপ্টেন (বরখাস্ত) আবদুল মাজেদকে ফাঁসি কার্যকরের আগে তওবা পড়ানো হয়।
এর আগে নিয়মানুযায়ী ওজু ও গোসল করানো হয় তাকে। কারাগার জামে মসজিদের ইমাম যখন তাকে তওবা পড়াচ্ছেন, তখন তিনি কান্নায় ভেঙে পড়েন। চিৎকার করতে থাকেন। এক পর্যায় ইমামের হাত ধরে তিনি চিৎকার করে কাঁদতে থাকেন।
কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার সূত্রে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
শনিবার মধ্যরাত ১২টা ০১ মিনিটে কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে তার ফাঁসি কার্যকর করা হয়। কারা অধিদফতরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল একেএম মোস্তফা কামাল পাশা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
ফাঁসি কার্যকরের সময় কারাগারের বাইরে ৩টি অ্যাম্বুলেন্স রাখা হয়।
এর আগে বিকেলে ফাঁসি কার্যকরের যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়। ফাঁসির মঞ্চে ইট-বালির বস্তা ঝুলিয়ে মহড়া সম্পন্ন করেন জল্লাদরা।