টাঙ্গাইলের বিভিন্ন উপজেলাসহ সারাদেশে করোনা ভাইরাসের আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হলেও বাসাইলে এখনো করোনা রোগী সনাক্ত হয়নি। তাছাড়া টাঙ্গাইলের বিভিন্ন উপজেলায় ইতিমধ্যে করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে।
সভায় বাসাইল উপজেলায় প্রবেশের জন্য ভাতকুড়া মোড়, বাংড়ামোড়, আইসড়া, পাথরঘাটা রোডের পৌলী,কাউলজানী,গাজীর দোকানসহ ২৯টি পয়েন্ট চিহ্নিত করা হয়েছে। চিহ্ণিত পয়েন্টগুলির ৫/৭টিতে পার্শ্বরাস্তা থাকা সাপেক্ষে স্থায়ীভাবে বন্ধ এবং বাকি ২২টিতে নিরাপত্তারক্ষী দিয়ে চৌকি বসানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। নিরাপত্তা চৌকিতে গ্রামপুলিশ, আনসার, স্বেচ্ছাসেবকের সমন্বয়ে দিন-রাত পাহারার ব্যবস্থা করা হয়েছে এবং পুলিশ এসব চৌকিতে সার্বক্ষনিক টহলে নিয়োজিত থাকবে।
তবে সেবা, এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস, নিত্য পণ্যসহ জরুরী প্রয়োজনে যাতায়াতের জন্য কয়েকটি পয়েন্ট খোলা রাখা হবে। সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া কেউ এই উপজেলায় প্রবেশ করতে এবং বের হতে পারবে না।
এব্যাপারে বাসাইল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামছুন নাহার স্বপ্না বলেন,বাসাইল উপজেলা এখনো করোনামুক্ত আছে। ঢাকার নারায়নগঞ্জ,মিরপুর অন্যান্য করোনা আক্রান্ত এলাকা থেকে বাসাইলে লোকজন প্রবেশ করেছে। এটাকে আমরা অনেক ঝুকিঁ হিসেবে দেখছি। আর কেউ যেন বাসাইলে প্রবেশ বা বাহির হতে না পারে সেকারনেই সভায় এই সিন্ধান্ত নিয়েছি।