বিডিমেট্রোনিউজ ডেস্ক ॥ আইইডিসিআর পরিচালক অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেছেন, রাজধানী মধ্যে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা মিরপুর ও বাসাবো।
এ দুই এলাকায় ২০ জন আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে। ক্লাস্টার আকারে রোগী পাওয়া গেছে।
রোববার (৫ এপ্রিল) দুপুর ২টার দিকে রাজধানীর মহাখালীর ইনফরমেশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (এমআইএস) বিভাগের মিলনায়তনে করোনা ভাইরাস সংক্রান্ত অনলাইন ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন।
ফ্লোরা বলেন, রাজধানীর বাসাবো এলাকায় নয়জন আক্রান্ত হয়েছেন। মিরপুর অঞ্চলে টোলারবাগে ছয়জনসহ ১১ জন রোগী রয়েছেন। বাসাবো ও টোলারবাগ এ দু’টি এলাকায় ক্লাস্টার আকারে রোগী পাওয়া গেছে। এ এলাকায় নতুন আক্রান্তদের মধ্যে সবাই ক্লাস্টারভুক্তভাবে আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে এসে আক্রান্ত হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ বলেন, সারাদেশে পাঁচটি ক্লাস্টার পাওয়া গেছে। এরমধ্যে ঢাকায় দু’টির মধ্যে একটি টোলারবাগে, অন্যটি বাসাবোতে। নারায়ণগঞ্জ এলাকায় একটি, মাদারীপুরে একটি, গাইবান্ধা এলাকায় একটি ক্লাস্টার পাওয়া গেছে। কমিউনিটি ট্রান্সমিশন আছে। সেগুলো ক্লাস্টার ভিত্তিতে আছে।