যুক্তরাজ্যের পরে যুক্তরাষ্ট্রেও দেখা গেল লিওনেল মেসির নামে বিভিন্ন খাবার।যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে যোগ দিয়ে দেশটির খেলাধুলায় এনেছেন ব্যাপক পরিবর্তন। তিনি সেখানে এতটাই প্রভাব বিস্তার করেছেন যে এখন তার নামেই তৈরি হচ্ছে খাবার।
এর আগে মেসির নামে বার্গার বাজারজাত করেছিল বিশ্বখ্যাত যুক্তরাজ্যভিত্তিক চেইন রেস্টুরেন্ট হার্ড রক ক্যাফে। সেই বার্গারের স্বাদ নিজেই চেখে দেখেছেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক। এবার তার নামে যুক্তরাষ্ট্রের সমুদ্রসৈকতের বারগুলোয় বিক্রি হচ্ছে মেসি পানীয়, দ্য হার্ড রক ক্যাফেতে বিক্রি হচ্ছে মেসি চিকেন স্যান্ডউইচ ও মেসি বার্গারও।
এছাড়াও স্থানীয় বিয়ার বিক্রেতারাও এখন ক্যানে করে বিক্রি করছেন মেসি নামের বিয়ার। আর ক্যানগুলোর ওপরে লেখা গোট-১০ (গ্রেটেস্ট অব অল টাইম এবং মেসির জার্সি নম্বর)।
যুক্তরাজ্যের বার্গার খাওয়ার ছবি দিয়ে মেসি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে সেই লিখেছিলেন, ‘ইবিজার হার্ড রকে মেসি বার্গারের স্বাদ নিচ্ছি।’ তবে মার্কিন মুলুকে যোগ হওয়া নতুন খাবারের নাম নিয়ে এখনও বিশ্বকাপজয়ী তারকার প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
মেসির বিষয়ে ফ্লোরিডা আটলান্টিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রীড়া ইতিহাস ও আফ্রিকান-আমেরিকান স্টাডিজের অধ্যাপক জার্মেইন স্কট বলেছেন, ‘আক্ষরিক অর্থেই যেন এক রাতের মধ্যে সব বদলে গেছে। এমন কিছু আগে কখনো দেখিনি।’
গত ২২ জুলাই ক্রুজ আজুলের বিপক্ষে মায়ামির জার্সিতে অভিষেক হয়েছিল লিওনেল মেসির। এরপরে ধারাবাহিক সফলতা দেখে যাচ্ছে দলটি। ইতোমধ্যে টানা ১২ ম্যাচে সফলতা পেয়েছে মায়ামি। এর মধ্যে একটি ম্যাচ গোলশূন্য ড্র হলেও হারের মুখ দেখেনি মেসির দল।