এর আগে মঙ্গলবার (১৭ জানুয়ারি) হিরো আলমকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ার সুযোগ দিতে নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি মো. ইকবাল কবিরের হাইকোর্ট বেঞ্চ। ৮ জানুয়ারি হিরো আলমের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেন রিটার্নিং কর্মকর্তা। দুই আসনের প্রতিটিতে ন্যূনতম ১ শতাংশ ভোটারের সমর্থনসূচক স্বাক্ষর তালিকায় গরমিলের কারণে তার মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনে আপিল করলে শুনানির পর তা বাতিল করা হয়। নির্বাচন কমিশন তার আপিল আবেদন খারিজ করে দিলে হিরো আলম উচ্চ আদালতে যান।
প্রতীক বরাদ্দ পেয়ে হিরো আলম বলেন, ‘আমি অভিনয় অঙ্গনের মানুষ। অভিনয় ও গান নিয়ে আমার কাজ। এ জন্য একতারা প্রতীক পেয়ে আমি খুব খুশি। গতবারের মতো এবারও আমার অনেক যুদ্ধ করে প্রার্থিতা পেতে হয়েছে। কেন এ রকম বারবার হয়রানি করা হয় জানি না। নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়ার ব্যাপারে আমি পুরোপুরি আশাবাদী। পাশাপাশি সাধারণ মানুষ তাদের সেবা করার জন্য আমাকেই সুযোগ দেবেন বলে আমি নিশ্চিত।’
বগুড়া সদরের এরুলিয়া গ্রামের বাসিন্দা হিরো আলম সিডি বিক্রি এবং ডিশ সংযোগের ব্যবসা করতেন। পরে নিজেই মিউজিক ভিডিও তৈরি করে ডিশ লাইনে সম্প্রচার শুরু করেন। তার মিউজিক ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তিনি আলোচনায় আসেন।