কুমিল্লায় আ’লীগের উন্নয়ন ও শান্তি সমাবেশ
কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম সরকার বলেন, দেশের উন্নয়নে শেখ হাসিনা সরকারের বিকল্প নাই। দেশের জনগণ আবারও এ সরকারকে ক্ষমতায় আনবে। তিনি বলেন, অতীতে বিএনপি যখন আন্দোলনের ডাক দিতো, তখন হাসপাতালের বার্ন ইউনিটগুলোতে কান্নার রোল বেড়ে যেত। আবারও তারা আন্দোলনসহ বিভিন্ন হুমকি দামকি দিচ্ছে। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দেশের জনগণকে নিয়ে তা মোকাবিলা করবে। এখন আর আগের দিন নাই। আওয়ামী লীগকে ভয় দেখিয়ে লাভ নাই।
গত শনিবার কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার রামচন্দ্রপুর কাচারী মাঠে আওয়ামী লীগের উদ্যোগে উন্নয়ন ও শান্তির সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। উন্নয়ন ও শান্তির সমাবেশে ব্যানার, ফেস্টুন সহকারে স্থানীয় হাজার হাজার নেতাকর্মী ও সমর্থকরা মিছিল নিয়ে স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে সমাবেশে যোগ দেন। উন্নয়ন ও শান্তির সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. আহসানুল আলম সরকার, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির বন ও পরিবেশ সম্পাদক মো. দেলোয়ার হোসেন। প্রধান বক্তা ছিলেন, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের (সাবেক) সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম সরকার।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রোশন আলী মাস্টার, সহ-সভাপতি আবদুল মান্নান জয়, কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তাহসিন বাহার সুচনা, কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট সৈয়দ তানভীর আহমেদ ফয়সাল, আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় উপকমিটির বন ও পরিবেশ বিষয়ক সদস্য জসিম উদ্দিন ভুইয়া, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার হারুনুর রশীদ, মহিলা লীগ নেত্রী শাহিন আক্তার মায়া। কুমিল্লা উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের (সাবেক) শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মাশুকুল ইসলাম মাশুক ও কুমিল্লা উত্তর জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি আল-আমিন সরকারের যৌথ উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন চান্দিনা উপজেলা চেয়ারম্যান তপন বকশি, মেঘনা উপজেলা চেয়ারম্যান সাইফুল্লাহ মিয়া রতন শিকদার, চান্দিনা পৌরসভার মেয়র শওকত হোসেন ভুইয়া, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি সৈয়দ আহাম্মদ হোসেন আউয়াল, যাত্রাপুর ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, রামচন্দ্রপুর দক্ষিণ ইউপি চেয়ারম্যান ইকবাল সরকার, বাঙ্গরা পূর্ব ইউপি চেয়ারম্যান শেখ জাকির হোসেনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।