গুলি-বোমায় প্যারিস তছনছ, নিহত দেড় শতাধিক

মেট্রো নিউজ ।। পর পর জঙ্গি হামলায় কেঁপে উঠল প্যারিস। নিহত অন্তত দেড়শোরও বেশি। আহত বহু মানুষ। জঙ্গিদের হাতে পণবন্দি হওয়ার পর গ্রেনেড বিস্ফোরণেই মৃতের সংখ্যা শতাধিক। মোট ৬টি  জায়গায় জঙ্গি হামলার জেরে ফ্রান্সে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। নামানো হয়েছে সেনা।

শুক্রবার রাতে প্রথম বিস্ফোরণ হয় প্যারিসের স্ট্যাডে ডি ফ্রান্স স্টেডিয়ামে। ফ্রান্স-জার্মানি প্রদর্শনী ফুটবল ম্যাচ উপলক্ষে সে সময় স্টেডিয়ামে হাজির ছিলেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁ। কিছুক্ষণের মধ্যেই স্টেডিয়ামের কাছে একটি পানশালায় হামলা চালায় বন্দুকবাজরা। এই হামলার এক ঘণ্টার মধ্যেই  লুভ্যর মিউজিয়াম ও সংলগ্ন একটি শপিং সেন্টারেও গুলির খবর আসে।

সবচেয়ে ভয়ঙ্কর জঙ্গি হামলার ঘটনাটি হয় বাটাক্ল্যান কনসার্ট হলে। সেখানে শুরুতেই শতাধিক দর্শককে পণবন্দি করে নেয় জঙ্গিরা। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, পণবন্দিদের অনেককেই জঙ্গিরা একে একে গুলি করে মারছিল। এরপরই সেখানে অভিযান চালায় সেনা। সেনা অভিযানের মাঝেই কনসার্ট হলে গ্রেনেড বিস্ফোরণ ঘটায় জঙ্গিরা। মৃত্যু হয় শতাধিক পণবন্দি দর্শকের। পরে পাল্টা সেনা অভিযানে তিন জঙ্গির মৃত্যু হয়।

মোট ৬ টি জায়গায় জঙ্গি হামলার জেরে ফ্রান্সে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। নামানো হয়েছে সেনা। সবচেয়ে ভয়ঙ্কর জঙ্গি হামলার ঘটনাটি হয় বাটাক্ল্যান কনসার্ট হলে। সেখানে শুরুতেই শতাধিক দর্শককে পণবন্দি করে নেয় জঙ্গিরা। প্রত্যক্ষদর্শীদের মতে, পণবন্দিদের অনেককেই জঙ্গিরা একে একে গুলি করে মারছিল। এরপরই সেখানে অভিযান চালায় সেনা। সেনা অভিযানের মাঝেই কনসার্ট হলে গ্রেনেড বিস্ফোরণ ঘটায় জঙ্গিরা। মৃত্যু হয় শতাধিক পণবন্দি দর্শকের। পরে পাল্টা সেনা হামলায় ৩ জঙ্গির মৃত্যু হয়।

এই দুর্দিনে ফ্রান্সের পাশে রয়েছে কানাডা। সাংবাদিক বৈঠকে জানালেন কানাডিয়ান প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডিউ। ফ্রান্সকে সবরকম সাহায্যের আশ্বাসও দিয়েছেন ট্রুডিউ।

Print Friendly, PDF & Email

Related Posts