বিডিমেট্রোনিউজ ডেস্ক ॥ দেখে নিন আপনার অক্টোবর (২০২৩) মাসের রাশিফল
পিতার শরীরে ক্ষত দেখা দিলে সাবধান হওয়া দরকার। নিজের লেখাপড়ার অবস্থা মোটামুটি ভাল চললেও, ছেলেমেয়েদের লেখাপড়ায় গাফিলতি, অমনোযোগ প্রভৃতি দেখা দেবে।
তাদের পরীক্ষার ফল আশানুরূপ না-ও হতে পারে। তাদের আচরণেও কিছু কিছু ত্রুটি দেখা দেবে। পত্নীর স্বাস্থ্য ভাল থাকবে না। তাঁর চিকিৎসার জন্য একাধিক বার বাইরে যেতে হতে পারে। তাঁর ভাগ্যে কিছু সম্পদ লাভের যোগ দেখা যাচ্ছে। তাঁর সঙ্গে সদ্ভাব বজায় থাকবে। শত্রুরা ক্ষতি করতে পারবে না, তবু সাবধান থাকা ভাল। মাঝেমাঝে মন চঞ্চল হয়ে উঠলেও ধর্মাচরণে মতি থাকবে ও কিছু সুফল পাওয়া যাবে। বোনের শরীর নিয়ে চিন্তায় পড়া অসম্ভব নয়।
অসৎ বন্ধুর সান্নিধ্য ত্যাগ করুন। সন্তানদের স্বাস্থ্যের অবস্থা মন্দ নয়।
তাদের আচরণ, লেখাপড়া আপনার আনন্দের কারণ হবে। অবিবাহিতের বিবাহযোগ দেখা যাচ্ছে। বিবাহিত জীবন সুখের হবে। নিজের খামখেয়ালের জন্য স্ত্রী মাঝে মাঝে বিরক্ত হয়ে উঠতে পারেন। পিতার আঘাত পাওয়ার যোগ। মাতার স্বাস্থ্যের অবনতি চিন্তার কারণ হবে। বন্ধুরূপী শত্রু সম্বন্ধে সাবধান থাকা উচিত। ধর্মাচরণে মতি থাকবে না। আধ্যাত্মিক উন্নতি লাভের আশাও কম। দু-একজন লোক ক্ষতির সামান্য চেষ্টা করলেও শত্রুস্থান শুভই বলা যায়।
ব্যবসায় চিন্তার কারণ দেখা দিতে পারে। বন্ধুদের সঙ্গে সদ্ভাব নষ্ট হবে না।
তাঁদের সাহায্য পাওয়া যাবে। পারিবারিক শান্তিতে একাধিক বার বিঘ্ন ঘটতে পারে। পিতা-মাতার স্বাস্থ্য ভাল থাকবে বলেই মনে হয়। সন্তানদের স্বাস্থ্য তেমন খারাপ না হলেও একটি পুত্রের শরীরে আঘাত লাগার আশঙ্কা আছে। তাদের আচরণ ভাল থাকবে। অবিবাহিতের বিবাহযোগ প্রবল। দাম্পত্য সুখ নষ্ট হবে না। নিজের কথার দোষে শত্রু সৃষ্টি হলেও তারা বেশি ক্ষতি করতে পারবে না। ধর্মভাব শুভ। মাসে শেষের দিকে দাম্পত্য কলহ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন।
সন্তানের বিয়ের ব্যাপারে উদ্বেগ বাড়বে। ছেলে-মেয়েদের আচরণ ভাল থাকবে।
পিতা-মাতার স্বাস্থ্য ভাল থাকবে না। তাঁদের সঙ্গে মতানৈক্য ও সামান্য মনোমালিন্যের আশঙ্কা রয়েছে। দাম্পত্য জীবনে অশান্তি হতে পারে। তবে বিচ্ছেদের আশঙ্কা নেই। স্ত্রীর ভাগ্যে ধনসম্পদ লাভ অসম্ভব নয়। কাজের প্রয়োজনে সপত্নীক বিদেশগমন সম্ভব। শত্রু থাকবে। বিশেষ করে কর্মক্ষেত্রে শত্রুরা ক্ষতির চেষ্টা করবে। গুপ্তশত্রু থেকে সাবধান। হতাশা কাটিয়ে ধর্মে মন দিলে উন্নতি হবে। পত্নীর স্বাস্থ্য ভাল থাকবে না। তাঁর চিকিৎসার জন্য প্রচুর খরচ হতে পারে।
পিতা-মাতার সঙ্গে মতবিরোধ ঘটতে পারে। অবিবাহিতের বিবাহযোগ রয়েছে।
বিবাহকে কেন্দ্র করে বেশ কিছু ধনসম্পদ লাভ হবে। বিবাহিত জীবন অসুখের হবে না। স্ত্রীর ভাগ্যে আয় ক্রমশ বাড়বে। কোনও বন্ধুর শরীরে অস্ত্রোপচারের দরকার হতে পারে। শরীরে ক্ষত সৃষ্টি হলে দ্রুত চিকিৎসা করানো দরকার। রোগভোগের আশঙ্কা থাকলেও খুব বেশি কষ্ট হবে না বলেই মনে হয়। শত্রুরা ক্ষতির চেষ্টা করলেও সফল হবে না। রাহু অনিষ্টের চেষ্টা করলেও চধর্মাচরণে মতি থাকবে। বাধাবিঘ্ন কাটিয়ে দৃঢ়তার সঙ্গে অগ্রসর হতে পারলে আধ্যাত্মিক উন্নতিলাভ সম্ভব।
বন্ধুভাব শুভ নয়। বন্ধুরা শত্রুর মতো আচরণ করতে পারে।
সন্তানদের স্বাস্থ্য ভাল না-ও থাকতে পারে। তাদের লেখাপড়া ও পরীক্ষার ফল জাতককে সন্তুষ্ট করবে না বলেই মনে হয়। পিতা-মাতার সঙ্গে মনোমালিন্য সৃষ্টির যোগ দেখা যাচ্ছে। তাঁদের স্বাস্থ্য নিয়ে মাঝেমাঝে চিন্তায় পড়তে হবে। তবে তাঁদের কারোরই বড় কিছু ক্ষতির যোগ নেই। পত্নীভাব অশুভ নয়, দু’একবার দৈহিক কষ্ট হলেও বেশির ভাগ সময় তাঁর শরীর ভাল থাকবে। তাঁর সঙ্গে বড় ধরনের মনোমালিন্য হবে না। ধর্মভাব মধ্যম। সদ্গুরুলাভের আশা রয়েছে। বাধাবিঘ্নে হতাশ না হয়ে ধর্মে মন দিলে উন্নতি হবে।
পরীক্ষার ফল খুব ভাল না-ও হতে পারে। ভাই-বোনের সঙ্গে সদ্ভাব বজায় থাকবে।
বন্ধুভাব শুভ। আত্মীয়দের সহযোগিতা পাওয়া যাবে। মাতৃ-পিতৃভাব শুভ। মাঝে মাঝে মায়ের শরীরে কিছু গোলযোগ দেখা দিতে পারে, তবে তা সাময়িক। অবিবাহিতের বিবাহযোগ রয়েছে। স্ত্রীর স্বাস্থ্যের অবনতি বা তাঁর সঙ্গে মতান্তর মনকে ভারাক্রান্ত করতে পারে। সন্তানদের স্বাস্থ্য ভাল থাকবে। তাদের লেখাপড়া ও পরীক্ষার ফল আনন্দের কারণ হবে। শত্রুস্থান ভাল নয়। একাধিক শত্রু কর্মক্ষেত্রে ক্ষতির চেষ্টা করবে বলে মনে হয়। সদ্গুরুলাভ ও আধ্যাত্মিক উন্নতিলাভের যোগ রয়েছে। ঈশ্বরে বিশ্বাস রেখে চেষ্টা করলে সুফল পাওয়া যাবে।
নিজের লেখাপড়ায় গাফিলতি দেখা দিতে পারে, তবুও পরীক্ষার ফল খারাপ হবে না। দু’একজন ছাড়া বাকি সব বন্ধুর সহযোগিতা পাবেন।
পত্নীভাব অশুভ না হলেও তাঁর শারীরিক কারণে ও রুক্ষ আচরণে মনঃকষ্ট পেতে পারেন। পিতা-মাতার সঙ্গে সদ্ভাব বজায় থাকবে। তাঁদের সদুপদেশ ও আশীর্বাদে প্রায় সব সমস্যা থেকে মুক্ত থাকতে পারবেন বলে মনে হয়। মাতার স্বাস্থ্যের সামান্য অবনতি ঘটতে পারে। তাঁদের কাছ থেকে আর্থিক আনুকূল্য লাভের যোগ প্রবল। শত্রুরা বিশেষ ক্ষতি করতে পারবে না। নিজের কথাবার্তায় সংযম থাকলে উপকৃত হবেন। ধর্মে মন বসবে না।
পিতার শারীরিক ক্লেশভোগের যোগ প্রবল। পিতা-মাতার কাছ থেকে আনুকূল্য লাভের আশা কম।
সন্তানভাব শুভ। তাদের লেখাপড়া ও পরীক্ষার ফল ভাল হবে। সন্তানের রোগভোগের আশঙ্কা আছে। তাদের আচরণ মন্দ হবে না। অবিবাহিতের বিবাহযোগ প্রবল। স্ত্রীর স্বাস্থ্য উদ্বেগের কারণ হতে পারে। তাঁর সঙ্গে মনোমালিন্য এড়িয়ে চলা দরকার। কর্মক্ষেত্রে শত্রুরা বেশি ক্ষতি করতে পারবে না। ধর্মাচরণে ব্রতী হলে সুফল পাওয়া যাবে। হতাশা ও অস্থির বুদ্ধি ক্ষতির কারণ হতে পারে।
সন্তানদের লেখাপড়ায় বিঘ্নের আশঙ্কা থাকলেও শেষরক্ষা হবে বলেই মনে হয়। সন্তানের বিবাহযোগ রয়েছে।
দাম্পত্য কলহ মনকে ভারাক্রান্ত করবে। গুপ্তশত্রু সম্বন্ধে সজাগ থাকা দরকার। পিতৃস্থানীয় কোনও ধার্মিক লোকের উপদেশে অনেক সমস্যার সমাধান হবে বলে মনে হয়। শেষের দিকে আয় খুব ভাল হবে। ব্যয় বেশি হলেও তা আয়ের তুলনায় কিছুই নয়। ফলে, সঞ্চয় হবে অনেক। স্বাচ্ছন্দ্য বজায় থাকবে। চিকিৎসাবিদ্যা, জ্যোতিষচর্চা ও ওষুধের ব্যবসায় সব থেকে বেশি আয় হবে। কাজের প্রসার ঘটবে। পেটের অসুখ, সর্দি-কাশিতে মাঝে মাঝে কষ্ট পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বন্ধুদের সঙ্গে সদ্ভাব বজায় থাকবে। তাঁদের কাছ থেকে কিছু উপকার পাওয়া যাবে।
আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সম্পর্কে চিড় ধরতে পারে। পিতামাতার শরীর চলনসই। স্ত্রীর স্বাস্থ্য ভাল না-ও থাকতে পারে। জেদ ত্যাগ করতে পারলে সাংসারিক শান্তি বজায় থাকবে। সন্তানদের আচরণ ও কৃতিত্ব আনন্দের কারণ হবে। সন্তানদের লেখাপড়া ও পরীক্ষার ফল ভালই হবে। শত্রুরা বেশি ক্ষতি করতে পারবে না। মানসিক চাঞ্চল্য থাকা সত্ত্বেও আধ্যাত্মিক উন্নতিলাভ সম্ভব। ঋণ করতে হতে পারে, তবে তা পরিশোধ করা সম্ভব হবে। চাকরির ক্ষেত্রে উন্নতিতে বিঘ্নের আশঙ্কা আছে।
মীন Pisces (১৯ ফেব্রুয়ারি–২০ মার্চ)
বন্ধুদের দ্বারা উপকারের আশা কম। সন্তানস্থান শুভ।
তাদের শরীর ভাল থাকবে। তাদের লেখাপড়া ও পরীক্ষার ফল আনন্দের কারণ হবে। সন্তানের কৃতিত্বে জাতকের মুখ উজ্জ্বল হবে। পিতা-মাতার সঙ্গে সদ্ভাব বজায় রাখার চেষ্টা করুন। তাঁদের দৈহিক অবস্থা ভাল যাবে না। দাম্পত্য কলহ এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। অবিবাহিতের বিবাহযোগ প্রবল। দু-একজন লোক ক্ষতির চেষ্টা করলেও শত্রুস্থান শুভই বলা যায়। শত্রুরা পরাজয় স্বীকারে বাধ্য হবে। রূঢ় আচরণ ও অসংলগ্ন কথা বন্ধ করে ধর্মাচরণে মন দিলে উপকার পাওয়া যাবে।