বিডি মেট্রোনিউজ ডেস্ক || কাবুল থেকে দিল্লি ফেরার কথা ছিল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর। সকালে নওয়াজ শরিফকে জন্মদিনের শুভেচ্ছাও জানান। তারপরই তাঁর টুইট—“লাহোরে প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের সঙ্গে সাক্ষাতের অপেক্ষায় আছি। দিল্লি ফেরার পথে একবার ঘুরে যাব।’
ভারতীয় সময় বিকেল পাঁচটার কিছু আগে লাহোর বিমানবন্দরে নাম প্রধানমন্ত্রীর বিমান। অভ্যর্থনা জানাতে অপেক্ষায় খোদ পাক প্রধানমন্ত্রী।
বিমানবন্দরে ফ্রেমবন্দি হল দুই নেতার উষ্ণ আলিঙ্গন। তারপর চপারে করে রায়উইন্দ।রায়উইন্দে শরিফের পৈত্রিক বাড়িতে ছিল তাঁর নাতনির বিয়ের অনুষ্ঠান। জমজমাট বিয়ে বাড়িতেই ভিভিআইপি অতিথিকে নিয়ে যান শরিফ। অনুষ্ঠানের ফাঁকেই হয় দুই রাষ্ট্রপ্রধানের গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
কিন্তু কেন এই সারপ্রাইজ স্টপওভার? ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে একটা কার্যকরী সম্পর্ক কতটা গুরুত্বপর্ণ তা মোদী জানেন।
বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে পাকিস্তানকেও যে একটু চাপে রাখা যাবে, তাও জানেন তিনি। আর তাই বার্থডে এবং ওয়েডিং ডিপ্লোমেসির এই সুযোগটা হাতছাড়া করলেন না প্রধানমন্ত্রী।