দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ের ‘যৌনদাসীদের’ ক্ষতিপূরণের বিষয়ে ১৯৬৫ সালের পর এই প্রথম এ ধরনের কোনো চুক্তিতে আসতে রাজি হলো জাপান।
বৈঠকের পর জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা সাংবাদিকদের বলেন, তার দেশের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সেইসব ঘটনার জন্য আন্তরিকখাবে দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
অন্যদিকে দক্ষিণ কোরিয়া বলেছে, জাপান যদি সত্যিই প্রতিশ্রুতি পূরণ করে, তাহলে তারা ক্ষতিপূরণের ওই প্রস্তাব বিবেচনায় রাজি আছে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানিরা প্রায় দুই লাখ নারীকে যৌনকর্মে বাধ্য করেছিল বলে ধারণা করা হয়, যাদের একটি বড় অংশ দক্ষিণ কোরীয়। তাদের মধ্যে মাত্র ছেচল্লিশ জন এখনও বেঁচে আছেন। দক্ষিণ কোরিয়া ছাড়াও চীন, ফিলিপাইম, ইন্দোনেশিয়া ও তাইওয়ানের নারীরাও সে সময় একইভাবে নির্যাতিত এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন।