জ. ই বুলবুল : ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনের সাবেক এমপি ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফয়জুর রহমান বাদল বলেছেন, বঙ্গবন্ধু যখন হত্যা হলো তখন কিন্তু জাতি স্তব্ধ হয়েছিলো। কিন্তু আমাদেরকে দাবাতে পারেনি, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন আজ বাস্তবায়িত হচ্ছে ২০০৮ সালে প্রধানমন্ত্রী বিপুল ভোটে জয়লাভ করার মাধ্যমে।
২০০৮ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত নবীনগরের বিভিন্ন উন্নয়নের আখ্যা দিয়ে এই নেতা বলেন, এই উন্নয়ন আমি বা বর্তমানে যারা আছেন কেউ করেননি করেছে একমাত্র আওয়ামী লীগ সরকার।
নবীনগরে বর্তমান রাজনীতির প্রেক্ষাপট তুলে ধরে সাবেক এমপি আরো বলেন, নমিনেশন প্রার্থীর ভক্তবৃন্দরা বিভিন্ন অনুষ্ঠানে উস্কানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছে, এটা দলের জন্য ভালো নয়। তারা অনুপ্রবেশকারী তাদের থেকে সাবধান থাকতে হবে।
এসব উস্কানিমূলক বক্তব্য পাত্তা না দিয়ে দলের জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে নেতা কর্মীদের কাজ করার আহ্বান জানান তিনি। আগামী দ্বাদশ নির্বাচনে দলীয় নমিনেশন পেয়ে নির্বাচিত হলে আইন শাসন প্রতিষ্ঠা ও দালাল অন্যায়কারীকে প্রশ্রয় না দেওয়ার অঙ্গীকার করেন ফয়জুর রহমান বাদল।
শনিবার (২৬ আগস্ট) দিনব্যাপী জিনোদপুর ও বাশারুক বাজারে আয়োজিত জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
পৃথক দুটি অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জিনোদপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রউফ ও লাউর ফতেহপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ইয়ার হোসেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জহির উদ্দিন চৌধুরী সাহান, ব্যারিস্টার জাকির আহম্মদ, ডা. মো. মিজানুর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য আনোয়ার হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, কাজী জহির উদ্দিন সিদ্দিক টিটু, জসীম উদ্দিন আহমেদ, মোস্তফা জামান, ভিপি আব্দুর রহমান, পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক খায়রুল আমিন, পৌর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব, ফরিদ হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য কবির আহমেদ চেয়ারম্যান, আব্দুল্লাহ আল মাসুম,টিটন চন্দ্র পাল, মাঈন উদ্দিন আহমেদ মঈন, হারুন অর রশিদ, আবুল হোসেন সরকার, ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা প্রফেসর আলম, জাকি উদ্দীন মাষ্টার, উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ সভাপতি সামস আলম, সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম রিপন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক সালাউদ্দিন বাবু, সদস্য ওমর ফারুক, নূর আলম, আবু বক্কর বাবুল, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু জাহের, শামিম কবির, এনামুল হক সরকার, আমির হোসেন, প্রফেসর কিবরিয়া, ওমর ফারুক, হেলাল উদ্দিন, সাইফুউদ্দিন মিঠু, সাতমোড়া ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগ সভাপতি মো আবু নেছার, সাধারণ সম্পাদক জসীম উদ্দিন, আব্দুল্লাহ আল রুমান, আব্দুল্লাআল মামুন, ইমামুল হোসেন সোহেল, খলিলুর রহমান, নাজমুল হাসান জেমস, দেলোয়ার বারী, আনোয়ার, চান বাদশা, ধন মিয়া, সাইদুর রহমান, আবু কালাম আজাদ, আমির হোসেন, নাজিম হোসেন, এহসান তুষার, আকরাম, রকি, ইয়াছিন নূর আজাদ, আনোয়ার, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা শহিদুল ইসলাম মালু, তৌফিকুল ইসলাম, মহিউদ্দিন, আবু হানিফ স্বপন, কাউন্সিলর শ্যামল, বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহ আলম, জামাল হোসেন, উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক, মির্জা সালাউদ্দিন সবুজ, সহসভাপতি শেখ হাফিজুর রহমান, এনামুল হক চৌধুরী, শফিকুল ইসলাম, সাংবাদিক আব্দুল হাদী, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আবুল হোসেন রানা, ইয়াহিয়া, পল্টু, হেলাল উদ্দিন, সেলিম রেজা, বাবু, ইকবাল তানবির, লাউর ফতেহপুর সাধারণ সম্পাদক লিয়াকত আলি জুয়েল, উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ সহসভাপতি চঞ্চল চৌধুরী, প্রফেসর মো. আলম, নাজমুল হাসান, কনট্রাক্টর আব্দুল্লাহ আল মাসুম, মো. জাকারিয়া, শহিদুল ইসলাম মালু, মোঃ সেলিম রানা, মো. কামাল উদ্দিন খান, মো. মহিউদ্দিন হাসান প্রমূখ।